বসন্ত বাতাসের ঝিরিঝিরি আপ্তবচন
উদাসী কোকিলের অবিরত কুহু রব
আকাশে ঢিলেঢালা মেঘেদের বৈরী চাহনি
তাপদাহে পোড়ে ক্লান্ত চরণ
তবুও অনুভবে গুন্জন তোলপাড়ে
হাসিতে বাশীতে দিবসের পারাবার
দূর থেকে কারও নিবিড় হাতছানি
নিভৃতে খরস্রোতোবহা তটিনী
শৈল্পিক মহানুভবতায় গড়ে প্রতিম প্রাসাদ
ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে কাদে স্মিত ক্ষন
পথের দুধারে দেখি ঈপ্সিত কারো মুখ
সূর্যের চোখে আকে গোধুলির ঢুল
বৃক্ষবক্ষে খেলে লুকোচুরি কিছু ধূলট ভুল
শরীর জুড়ে সূর্যরঙা হলদে ফুলের সুবাস
রাতে ফোটা বেলির প্রত্যুষ প্রত্যয়
আমি বলি ভালো আছি আজ বিকশিত
ফাগুনের ফল্গুধারাজলে l
কেটে গেছে কুষ্মাণ্ড কাল কবে সেই
উন্মত্ত পশ্চাৎপদ বৈশাখী শূন্যপথে
বর্ণহীন সমুদয় নক্ষত্রমন্ডলীতে
আজও সেই চিহ্নিত রেখায়
চাদ, সূর্যের উদয়াস্ত পৃষ্ঠায়
স্পর্শাতীত ভাবনারা খেলে যায়
মৌনী অনুভবের ইশারাতে
কিনারাহীন সময়ের কাছে
রেখে যায় ঋন
ছায়াপথে জোস্নাার চোখে
করে খেলা ভঙ্গুর খোয়াবেরা নির্দ্বিধায়
আমি বলি ভালো আছি
সপ্ন ও জীবনের প্রান্তিক মোহমায়ায় l